শ্রীবিষ্ণু সহস্রনাম মূল বলদেব বিদ্যাভূষণ ভাষ্য ভক্তিবিনোদঠাকুর কৃত অনুবাদ
নামার্থসুধা - বলদেব বিদ্যাভূষণ কৃত বিষ্ণুসহস্রনাম ভাষ্য গ্রন্থ পরিচিতি
মহাভারতের অনুশাসন পর্বে ১৪৯ তম অধ্যায়ে ১৪৬ টি শ্লোকে বিষ্ণুসহস্রনাম বর্ণিত হয়েছে । ঋষি বৈশম্পায়ন জনমেজয়ের কাছে যুধিষ্ঠির ও ভীষ্মের সংবাদ বৰ্ণন করতে গিয়ে এই বিষ্ণুসহস্রনাম কীৰ্তন করেছেন । বক্তা ভীষ্মদেব আর শ্রোতা যুধিষ্ঠির । কথিত আছে যে তত্ত্ব - সম্প্রদায়ের আচার্যগণ ( শঙ্কর , রামানুজাদি ) শ্রীভগবদগীতা ও বিষ্ণুসহস্রনাম থেকে নিজ নিজ মত সমর্থন করিতে না পারিলে সম্প্রদায়ের তাত্ত্বিকতা স্থাপন করিতে পারেন না ; তারজন্য শঙ্করাচার্য্য থেকে আরম্ভ করে সকল আচার্য্যই এই দুই গ্রন্থের ভাষ্য রচনা করিয়াছেন । গৌড়ীয় বেদান্তাচার্য্য শ্ৰীমদ বিদ্যাভূষণও সহস্রনামের ভাষারূপে এই নামাৰ্থসুধা প্রণয়ন করেছেন । ১-১৩ শ্লোকে অবতরণিকা
১৪ – ১১ শ্লোকে সহস্রনাম এবং
১২১- ১৪২ শ্লোকে ফলশ্রুতি ।
কোনও কোনও নাম পুনরাবৃত্ত হলেও এই ভাষ্যে ঐ ঐ নাম বিভিন্নার্থে । ব্যবহৃত হইয়াছে । ভাষ্যটি অতি প্রাঞ্জল । এই সংস্করণ টিতে শ্রীল ভক্তিবিনোদ ঠাকুর কৃত বাংলা অনুবাদ আছে।
সংস্করণ